বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৮ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ►মানুষের মৃত্যুর প্রধান প্রধান কারনসমূহের মধ্যে ১ম টি হলো হৃদরোগ এবং ২য় টি ক্যান্সার ।
►সারা পৃথিবীতে ৯৬ লক্ষ মানুষ ক্যান্সার রোগে মারা গিয়েছে; গড়ে প্রতি মিনিটে ১৭ জন ।
►বাংলাদেশে ক্যান্সারে মৃত্যু বরন করেছে প্রায় ১.০৮ লক্ষ মানুষ।
►নতুন ক্যান্সার রোগী সনাক্ত হয়েছে ১,৫০,৭৮১ জন; এদের মধ্যে পুরুষ ৮৩৭১৫ এবং নারী ৬৭০৬৬ জন।
►স্তন ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা ছিল ১২৭৬৪ জন (মোট ক্যান্সার রোগীর ৮.৫%) এবং
►ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রন্ত রোগী ছিল ১২০৭৫ জন (মোট ক্যান্সার রোগীর ৮.০%)মূলত ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থসমূহ মাত্রাতিরিক্ত (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মাত্রা) পরিমানে মানব দেহে প্রবেশ করে নির্দিষ্ট কোনো স্থানের টিসূর গঠন বিকৃত করলে প্রাথমিকভাবে টিউমার বা Soft tissue mass সৃষ্টি হয় – পরবর্তীতে তা ক্যান্সারে রূপ নেয় ।ক্যান্সার সরাসরি কোনো সুনির্দিষ্ট জীবানুর সংক্রমনে সৃষ্টি হয় না । তবে কিছু কিছু জীবানুর(Hepatitis, HPV virus, Tuberculosis etc.) সংক্রমনে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত সৃষ্টি হলে, ক্ষতস্থানে অস্বাভাবিক জৈব রাসায়নিক পরিবর্তন হতে পারে । আক্রান্ত স্থানের টিস্যুসমূহের অনিয়ন্ত্রিত গঠনগত পরিবর্তনের ফলে সৃষ্টি হয় ক্যান্সার ।ক্যান্সার রোগ পূর্ন নিরাময় যোগ্য নয়, সুনির্দিষ্ট কোনো নিরাময়যোগ্য ঔষধ বা টীকা এখনও আবিষ্কৃত হয় নি। সুতরাং ক্যান্সার রোগ প্রতিকার সম্ভব নয়, প্রতিরোধই একমাত্র উপায়। প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে জরুরী বিষয় হলো জনসচেতনতা । জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে UICC এর উদ্যোগে বিশ্বব্যাপী ৪ ফেব্রুয়ারী পালন করা হয় আন্তর্জাতিক ক্যান্সার দিবস ।২০১৯ - ২০২১ এই তিন বছরের জন্য - আন্তর্জাতিকে ক্যান্সার দিবস এর Theme হলো 'I AM AND I WILL.' এই Theme এর মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধে সমন্বিত কার্যক্রমে অংশগ্রহনের অঙ্গীকার প্রকাশ করা হয়েছে । সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে ক্যান্সার জনিত অকাল মৃত্যুহার ২০৩০ সালের মধ্যে তিনভাগের একভাগে কমিয়ে আনাই লক্ষ্য ।প্রকৃতিতে বায়ু, পানি ও মাটি মিশে একাকার হয়ে থাকে । তাই মাটি ও বায়ুর প্রায় সকল উপাদান পানিতেও বিদ্যমান । প্রাকৃতিক উৎসের পানিতে দ্রবীভূত ও অদ্রবীভূত নানা ধরনের পদার্থের পাশাপাশি বিভিন্ন রোগজীবানু থাকে । পানযোগ্য পানিতে যদি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থ রয়ে যায়, তা প্রানঘাতী ক্যান্সার ও অকাল মৃত্যুর কারন হয়ে দাড়ায় । চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে, ক্যান্সার রোগ সৃষ্টিকারী অধিকাংশ উপাদানই পানির মাধ্যমে মানব দেহে প্রবেশ করে। একারনে ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য নিরাপদ পানি অপরিহার্য ।
সুস্থ জীবনের বাধ্যতামূলক পদক্ষেপ হলো নিজের ও পরিবারের জন্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করা ।১০০% নিরাপদ পানির জন্য আস্থা রাখুন USA technology - Reverse Osmosis (RO) এর উপর। এই প্রযুক্তিটি USA এর NSF, ANSI এবং EPA কতৃক স্বীকৃত, ISO 9001: 2008 সনদপ্রাপ্ত এবং WHO কর্তৃক সমাদৃত। RO Technology সমৃদ্ধ RO Water purifier সম্পূর্ন অটোমেটিক এবং ঘরের পানির লাইনে সরাসরি ব্যবহার উপযোগী। তাই আর দেরি না করে পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য Quality যাচাই করে সংগ্রহ করুন ULTIMA RO Water purifier.